Posts

Your Mind Says Everything

Your Mind Says Everything The other day, I was sitting on a veranda and was writing some text for a website. A big mug of green tea stood on a small tray. Burning of nicotine released a dense smoke ,covered me well while my unconscious mind imagined some other thoughts.My eyes stared at those children who are still alive to survive.Pressure upon me has stopped the progress of my life,feeling bored by thinking this type of shit.I realised that the journey of life is not so easy.Being alive in this world you have to survive by any means.Thinking about the relationship between the whole world and me, atlast I found myself in a marathon race track which was made after the very first day of my birth. I don't know how to win this race but I am still running and killing myself.On that moment my unconscious mind tell me that wake up and do what you love , do what you like , don't listen to anyone. After all your script is written by you and you decide what wi

ধন্যবাদ

                                  ধন্যবাদ প্রত্যেক মানুষেরই জীবন সীমিত অর্থাৎ জীবনের ব্যাপ্তি খুবই কম । জীবনের ক্ষুদ্র পরিসরে নিজেকে উন্মুক্ত করা সহজসাধ্য কাজ মোটেই নয়। এরই মাঝে কিছু মানুষ খুব সহজে নিজেকে মেলে ধরে আবার কিছু মানুষের পুরো জীবনটাই লেগে যায় নিজেকে উন্মুক্ত করতে । যারা কোনো কারণ বশত পিছিয়ে পরে তারা কোথাও না কোথাও সহানুভূতির হাত খোঁজে। কিন্তু সহানুভূতির নামে পায় ধিক্কার,অপমান কিছু কটু কথা। তবে তারা জানেনা তাদের এই অপমান ধিক্কারই আমাদের মতো মানুষের কাছে সহানুভূতির ঠিকানা। তারা ওই অপমান ধিক্কারটুকু জানায় বলেই আমরা পিছিয়ে পরা মানুষেরা নিজেদেরকে মেলে ধরার জন্য হারিয়ে যাওয়া জেদের পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হই। কখনো কারোর থেকে পাওয়া অপমান কে মনের মধ্যে পুষে রেখে কষ্ট না পেয়ে তার সেই অপমান থেকে সাফল্যের চাবি খুঁজে নিজেকে বৃহৎ জগতে পরিস্ফুট করুন এবং ধন্যবাদ জানান সেইসব মানুষের মহানুভবতাকে।                                        ~ শুভম

বন্ধন

                                  বন্ধন দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান । শ্যামনগরের অভিষেকের পা থামলো শিলিগুড়ির হাকিমপাড়ার এক বাড়িতে। বাবা মায়ের আদুরে এক ফুটফুটে কন্যা, রূপে লক্ষ্মী গুনে সরস্বতী, নাম শর্মিষ্ঠা, যার চোখের দিকে তাকাতেই অভিষেকের জীবনে এলো নয়া মোড় । অর্ধেক মন দান করে এসেছে ইতিমধ্যে , বিনিময়ে পাওয়া অর্ধেক মনকে আশ্রয় দিয়েছে হৃদয়ের ছোট্ট কুটিরে । সেই কুটিরকে পরিপূর্ণ করতে আজকের দিনে মিলিত হচ্ছে দুজনে সাত পাকের বন্ধনে । জন্ম নিতে চলেছে এক নতুন হৃদয় যেখানে আশ্রয় পাবে দুটি মন একত্রে। রাগ দুঃখ অভিমান ভালোবাসার তীব্র মেলবন্ধনে নতুন হৃদয় যেন এক সুবাসিত ফুলের বাগান , যেখানে হরেক রকমের ফুল ফুটবে প্রতি মুহূর্তে , চারিদিকে ছড়িয়ে পড়বে তার সুবাস । সূচনা হবে জীবনের নতুন অধ্যায়ের যেখানে প্রতিটা পাতা বহন করবে দুজনের নামের অক্ষর । নতুন করে মা হওয়ার স্বাদ পাবে নীলিমা দেবী ও ধৃতি দেবী । অমরত্ব পাবে দুটি পরিবার,কমবে শিলিগুড়ি ও শ্যামনগরের দূরত্ব । যদিদং হৃদয়ং মম তদিদং হৃদয়ং তব এই মন্ত্রে নব রূপে উদ্ভাসিত হবে দুটি জীবন ।                                              ~ শু

ভাবনা

                                         ভাবনা গত এক মাস ধরে মনটা কোনো এক কারণ বশত ভারাক্রান্ত হয়ে উঠেছে । যখন এক চিত্তে ভাবতে শুরু করলাম তখন  তার কারণ অনুসন্ধান করতে সফল হলাম । আসলে কি বলুনতো কখনো কখনো কোনো বিষয় দুইজন মানুষের মধ্যে দুরকম প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে । কিছু প্রতিক্রিয়া মানুষকে শান্ত করে দেয় আবার কিছু তার বিরূপ ক্রিয়া দেখাতে থাকে । আসলে প্রত্যেক মানুষ তার নিজস্ব ব্যক্তিত্ব নিজস্ব মন নিয়ে তৈরি হয়, তাকে কারোর মন মাফিক বদলে ফেলাটা হয়তো অসাধ্য সাধন কাজ । তবে তার মন মতো নিজেকে মানিয়ে নেওয়া অবশ্যই যায় । কিন্তু যখনই প্রশ্ন ওঠে মন টাকে বদলে ফেলার তখনি শুরু হয় তিক্ততা আর তারপর তার অন্তিম পরিণতি । কিন্তু সমস্ত সম্পর্কে যদি দুইজন দুজনের মন মাফিক নিজেকে মানিয়ে তোলার চেষ্টা করে তবে সেই সম্পর্কের বাধন চিরস্থায়ী, তাকে ভেঙে ফেলার ক্ষমতা স্বয়ং ভগবানেরও হয়তো থাকেনা । মানুষের মনতো সৃষ্টির প্রথমদিন থেকে নিজ সত্ত্বায় বেড়ে ওঠে সেটা কি হঠাৎ করে কারোর জন্য বদলে ফেলা যায় ? হ্যাঁ মানিয়ে নেওয়া অবশ্যই যায় । সমস্ত মানুষ যদি এই সামান্য সত্যটুকু নিজ ইচ্ছায় মেনে নিতে পারে তবে গোটা দুনিয়াতে হয়তো আর কখনো

রামধনু

                                 রামধনু জীবনটা কষ্টে পরিপূর্ণ,মুখ দিয়ে আজ আর হাসি বেরোয়না, চোখের জল শুকিয়ে গেছে,হৃদয় অভ্যন্তরে গভীর খাতের সৃষ্টি হয়েছে। চারিদিকে লাঞ্ছনা আর বঞ্চনা । এই সমস্তটাই জীবনের অঙ্গ।লড়াই করে বেঁচে থাকতে হবে নতুবা মনের মধ্যে থাকা সুপ্ত আমি কে মেরে ফেলতে হবে । এই মানসিকতা নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি।জীবনে সুখের থেকে দুঃখের পরিমান বেশি এ কথাও শিরোধার্য।কিন্তু এই ছোট্ট জীবনটার মধ্যে যদি একটু বাঁক না থাকে একটু লড়াই না থাকে তবে জীবনটাকে উপভোগ করার মজা আছে বলে তো আমার মনে হয়না। আনন্দ,দুঃখ,জয়,পরাজয় এই সমস্ত কিছু নিয়েই জীবন।এই সমস্ত কিছুকে গ্রহণ করে জীবনকে উপভোগ করতে হবে তা নাহলে বেঁচে থাকার অর্থ খুঁজে পাওয়া অসম্ভব।আমাদের জীবনটা অনেকটা রামধনুর মতো ,পার্থক্য এই যে রামধনু মাত্র সাতটি রঙের খেলায় মেতে ওঠে আর,আমাদের জীবন ভিন্ন ভিন্ন রঙে ভিন্ন ভিন্ন রূপে উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। আসলে এই ভিন্ন ভিন্ন রং ই ভিন্ন ভিন্ন মানসিকতার পরিচয় বহন করে । যেদিন এই হরেক রঙের খেলায় সমস্ত রং মিশে গিয়ে মাত্র একটি রঙ তার আসল পরিচয় দেবে সেদিনই জীবনের আসল রূপটি ভোরের আদিত্যর ন্যায় সকলের হৃদয়কে প্রজ্জ্বলিত কর

শৈশব

                                          শৈশব জানেন একটা সময় ছিল যখন বোধ বুদ্ধি বলে কিছুই জন্মায়নি আমার মধ্যে... যা ছিল তা নিতান্তই ছেলেমানুষি । সেইসময় নরম বিছানার উপর বসে আকাশ পাতাল স্বপ্ন দেখতাম । কখনো দেখতাম মস্ত বড় পুলিশ অফিসার হয়ে গেছি কখনো বা দেখতাম ডক্টর আবার কখনো বা ইঞ্জিনিয়ার । আজকে তিরিশ এর কোটায় দাঁড়িয়ে সেইসব দিনের কথা মনে পড়লে সত্যি খুব হাসি পায় । এখন আমি একটা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি তে চাকুরীরত , মাস গেলে মোটা অংকের অর্থ উপার্জন করি ঠিক ই কিন্তু শৈশবের বন্ধুত্ব শব্দের যে অর্থ আমি জেনেছিলাম বর্তমানে সেই অর্থ খুঁজে পাওয়া যেন এক অসাধ্য সাধন কাজ । এখানে বন্ধুত্ব শব্দের পিছনে স্বার্থ ছাড়া কিছু মেলে না । আর মা বাবার আদর করে মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়া ! যাক সেই কথা নাই বা বললাম । অর্থ উপার্জনের খেলায় মেতে উঠে জীবন টা যেন একটা রেস ট্র্যাকে পরিণত হয়েছে , যেখানে ক্লান্তি শব্দটি অভিধান বহির্ভুত যা আছে তা হলো শুধুই অর্থের সুখ । না আছে কোনো শান্তি , না আছে ভালোবাসা । মাঝে মাঝে মনে হয় একটা টাইম মেশিন বানিয়ে শৈশবে ফিরে যাই । সেখানে হয়তো এত অর্থ থাকবে না কিন্তু শান্তি আনন্দ ভালোবাসার মত

জীবন

                                জীবন এক বছর আগেও জীবনে একটা মাধুর্য ছিল । অভাবের সংসার হলেও সেই সংসার নিয়ে বিশেষ কিছু ভাবতে হয়নি। ছিল এক অন্যরকম শান্তি । সেই সময় জীবন বলতে আমার কাছে ছিল পড়াশুনা আর একটা ভালোবাসার সম্পর্ক । কিন্তু বর্তমানে পুরোনো জীবনটা যেন ফিকে হয়ে গেছে । হঠাৎ করে অভাব যেন অতিকায়ত্ব লাভ করেছে । নানারকমের চিন্তায় মন ভারাক্রান্ত । একদিকে ভালো চাকরি জোটানোর চিন্তা অন্যদিকে ভালোবাসাকে পূর্ণতা প্রাপ্তি দেওয়ার চিন্তা । অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে দুটোই অনিশ্চয়তার দারিপাল্লায় ঝুলে আছে । ছোটবেলা থেকেই মা বলতেন জীবন নাকি নদীর স্রোতের ন্যায় বয়ে চলে … সত্যি এই কথার যথার্থতা আজ উপলব্ধি করতে পারি । এরকম অনিশ্চয়তার জীবন নিয়ে বেঁচে থাকা দুর্বিসহ হয়ে উঠছে ধীরে ধীরে কিন্তু বাঁচতে যে আমাকে হবেই । মাঝে মাঝে ভয় হয় এই ভেবে যে সংসারের অভাব দূর করতে সক্ষম হবো তো ? পারবো তো নিজের ভালোবাসাকে নিজের কাছে আগলে রাখতে ? জীবনের এক একটা মুহূর্ত পেরোনোর সাথে সাথে কেন যে এত চিন্তা হতাশা গ্রাস করে বসে তার যথার্থ উত্তর আজও পেলাম না ।খালি বুঝলাম জন্ম থেকে আমৃত্যু পর্যন্ত সুখের সময়সীমা খুবই সীমিত তাকে যথাসম্ভ